বাজারে কেনা দইয়ে অনেক সময় চিনি, প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম রং মেশানো থাকতে পারে। ঘরে তৈরি দইয়ে আপনি জানেন কী কী উপকরণ ব্যবহার করছেন, ফলে এটি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর ও বিশুদ্ধ হয়।
আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী দুধের ধরন (যেমন: ফ্যাটযুক্ত, ফ্যাট-মুক্ত), দইয়ের বীজ এবং মিষ্টির পরিমাণ (যদি চান) ব্যবহার করতে পারেন।
ইলেকট্রিক দই মেকার (Electric Doi Maker) ব্যবহার করার অনেকগুলো উপকারিতা আছে, বিশেষ করে ১ লিটার ধারণক্ষমতার একটি মডেলের ক্ষেত্রে। নিচে কিছু প্রধান উপকারিতা তুলে ধরা হলো:
১. স্বাস্থ্যকর ও বিশুদ্ধ দই:
আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী দুধের ধরন (যেমন: ফ্যাটযুক্ত, ফ্যাট-মুক্ত), দইয়ের বীজ এবং মিষ্টির পরিমাণ (যদি চান) ব্যবহার করতে পারেন।
২. সহজ ও সুবিধাজনক ব্যবহার:
স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া: ইলেকট্রিক দই মেকারে দই তৈরির প্রক্রিয়া অনেকটাই স্বয়ংক্রিয়। আপনাকে শুধু দুধ গরম করে ঠাণ্ডা করা, বীজ মেশানো এবং মেশিনে সেট করে দেওয়া পর্যন্ত কাজ করতে হবে। বাকি কাজ মেশিন নিজেই করে।
তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণ: দই তৈরির জন্য সঠিক তাপমাত্রা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইলেকট্রিক দই মেকার নির্দিষ্ট ও স্থিতিশীল তাপমাত্রা বজায় রাখে, যা দইয়ের সঠিক গাঁজন (fermentation) নিশ্চিত করে এবং দই জমার সম্ভাবনা বাড়ায়।
কম পরিশ্রম: হাতে দই জমানোর চেয়ে এটি অনেক কম পরিশ্রমের কাজ। বিশেষ করে শীতকালে যখন তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়, তখন এটি খুবই কার্যকর।
বাজারে কেনা দইয়ে অনেক সময় চিনি, প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম রং মেশানো থাকতে পারে। ঘরে তৈরি দইয়ে আপনি জানেন কী কী উপকরণ ব্যবহার করছেন, ফলে এটি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর ও বিশুদ্ধ হয়।
ইলেকট্রিক দই মেকার (Electric Doi Maker) বিশেষ করে ১ লিটার ধারণক্ষমতার ।
১ লিটার ধারণক্ষমতার বিশেষ উপকারিতা:
ছোট পরিবারের জন্য আদর্শ: ১ লিটারের দই মেকার ছোট বা মাঝারি পরিবারের জন্য উপযুক্ত। প্রতিদিনের চাহিদা মেটানোর জন্য এই পরিমাণ দই যথেষ্ট।
কম স্থান দখল: সাধারণত ১ লিটারের দই মেকার আকারে ছোট হয়, ফলে রান্নাঘরে কম জায়গা দখল করে।
Reviews
Clear filtersThere are no reviews yet.